ইলেকট্রিক সামগ্রী তালিকা ও দাম

যদি আপনি নতুন করে ইলেকট্রিক হাউজ ওয়্যারিং করা শিখতে চান। তাহলে সবার আগে আপনাকে ইলেকট্রিক সামগ্রী তালিকা সম্পর্কে জানতে হবে। কেননা, ওয়্যারিং করার কাজে বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রিক সামগ্রীর ব্যবহার করা হয়। 

আর আজকে আমি আপনাকে সেই ইলেকট্রিক সামগ্রীর তালিকা প্রদান করবো। এর পাশাপাশি সেই সামগ্রী গুলোর বর্তমান দাম কত, সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য শেয়ার করবো। তো আর দেরী না করে চলুন সরাসরি মূল আলোচনা তে ফিরে যাওয়া যাক।

ইলেকট্রিক সামগ্রী তালিকা ও দাম

ইলেকট্রিক সামগ্রী কি?

যে সকল সামগ্রী ইলেকট্রিক কাজে ব্যবহার করা হয়। মূলত তাকে বলা হয়, ইলেকট্রিক সামগ্রী। যেমন, হোল্ডার, সকেট, সুইচ, তার, রেগুলেটর, ইন্ডিকেটর ইত্যাদি। কেননা, এই ধরনের সামগ্রী গুলো বিদ্যুুতের মাধ্যমে কাজ করে থাকে। যার কারণে আমরা উক্ত সামগ্রী গুলোকে ইলেকট্রিক সামগ্রী বলে থাকি। 

বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রিক সামগ্রীর তালিকা

আপনারা যারা ওয়্যারিং এর কাজ করতে চান। তারা বেশ ভালো করেই জানবেন যে, ইলেকট্রিক কাজে কি পরিমান সামগ্রীর প্রয়োজন হয়। আর অন্যান্য সামগ্রী গুলোর তুলনায় যেসব অধিক পরিমান ব্যবহার করা হয়। সেইসব ইলেকট্রিক সামগ্রীর তালিকা নিচে প্রদান করা হলো। যেমন, 
  1. লাইট/বাল্ব,
  2. ব্লক টেপ,
  3. ফ্যান হুক,
  4. ওয়্যারিং পাইপ,
  5. তার বা ওয়্যার,
  6. স্টিল বোর্ড,
  7. প্লাস্টিক বোর্ড,
  8. রয়েল পিন,
  9. বাটম হোল্ডার,
  10. এমসি অটো সুইচ,
  11. স্টার মাইনাস স্কু,
  12. সিলিং রোজ,
  13. গ্যাং সুইচ,
  14. মেইন সুইচ,
  15. কাট আউট,
  16. ফিউজ,
  17. ইন্ডিকেটর,
  18. রেগুলেটর,
  19. কলিংবেল সুইচ,
  20. ইলেকট্রিক সুইচ,
উপরে আপনি মোট ২০ টি ইলেকট্রিক সামগ্রীর তালিকা দেখতে পাচ্ছেন। মূলত এই সামগ্রী গুলো ইলেকট্রিক কাজে সর্বাধিক ব্যবহার করা হয়। আর এবার আমি আপনাকে সেই সামগ্রী গুলোর দাম সহো কাজের বিস্তারিত বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। 

বিশেষ বার্তাঃ নিচের আলোচনায় শেয়ার করা দাম বর্তমান সময়ের দাম অনুযায়ী লেখা হয়েছে। তবে পরবর্তী সময়ে উক্ত সামগ্রী গুলোর দাম কম বেশি হতে পারে।

০১ – ইলেকট্রিক ইন্ডিকেটর এর কাজ ও দাম 

ইন্ডিকেটর এর কাজঃ 
এটি হলো ইলেকট্রিক মালামাল গুলোর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত একটি সামগ্রী। কেননা, আমরা বৈদ্যুতিক বোর্ড এর মধ্যে সার্বক্ষনিক একটি আলো জ্বলতে দেখি। মূলত ইলেকট্রিক এর ভাষায় একে বলা হয়, ইন্ডিকেটর। যার মাধ্যমে আমরা নিশ্চিত হতে পারি যে, কোনো একটি বোর্ডে কারেন্ট আছে নাকি নেই। 
ইলেকট্রিক ইন্ডিকেটর এর দামঃ 
আপনি যদি ভালো মানের ইলেকট্রিক ইন্ডিকেটর কিনতে চান। তাহলে আপনি মাত্র ৩০ টাকা থেকে ৫০ টাকা দিয়ে কিনতে পারবেন। 

০২ – ইলেকট্রিক সুইচ এর কাজ ও দাম

ইলেকট্রিক সুইচ এর কাজঃ 
কোনো একটি ইলেকট্রিক ডিভাইসকে বন্ধ ও চালু করার জন্য সুইচ ব্যবহার করা হয়। আর সুইচের মধ্যে তারের সংযোগ দেওয়ার জন্য দুইটি ছোট পিন থাকে।  যার ব্যবহার সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি। 
ইলেকট্রিক সুইচ এর দামঃ 
আপনি বিভিন্ন কোম্পানির সুইচ দেখতে পারবেন। তবে আপনার সুইচের কোয়ালিটির উপর দাম নির্ভর করবেন। তবে স্বাভাবিক ভাবে আপনি মাত্র ২০ টাকা থেকে ৪০ টাকার মধ্যে সুইচ কিনতে পারবেন। কিন্তুু এর থেকেও ভালো কোয়ালিটির সুইচ কিনতে আপনাকে আরো বেশি টাকা ব্যয় করতে হবে। 

০৩ – ইলেকট্রিক সকেট এর কাজ ও দাম

সকেট এর কাজঃ 
আমাদের বসতবাড়ির মধ্যে যেসব সুইচ বোর্ড লাগানো থাকে। সেগুলোতে আমরা সবাই একের অধিক সকেট ব্যবহার করি। যার মাধ্যমে আমরা অন্যান্য ইলেকট্রিক ডিভাইস এর মধ্যে বিদ্যুতের সংযোগ প্রদান করতে পারি। আর প্রত্যেকটি সকেট এর মধ্যে মোট ০২ টি করে পিন যুক্ত করা থাকে। যার মধ্যে একটি হলো ফেজ এবং অন্যটি হলো নিউট্রাল। 
সকেট এর দামঃ 
আপনি বাজারে ইলেকট্রিক সকেট খুব কম দামে কিনতে পারবেন। কেননা, একটি ভালো মানের সকেট কিনতে মাত্র ২০ টাকা থেকে ৫০ টাকার প্রয়োজন হয়। 

০৪ – ইলেকট্রিক রেগুলেটর এর কাজ ও দাম

রেগুলেটর এর কাজঃ 
যখন আপনি আপনার ঘরের মধ্যে সিলিং ফ্যান সেট করবেন। তখন সেই ফ্যানের ঘূর্ণনগতি কম বেশি করার জন্য ইলেকট্রিক রেগুলেটর এর প্রয়োজন হবে। যার মাধ্যমে আপনি আপনার ফ্যানকে নিজের মতো করে নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন। 
যদিওবা ইলেকট্রিক রেগুলেটর লাইট/বাল্বের সাথেও যুক্ত করা যায়। তবে অধিকাংশ মানুষ রেগুলেটর কে ফ্যানের সাথে ব্যবহার করে থাকে। 
রেগুলেটর এর দামঃ 
যদি আপনি বর্তমান বাজারে ভালো মানের রেগুলেটর কিনতে চান। তাহলে আপনাকে মোট ১৫০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা দিয়ে কিনতে হবে। তবে কোম্পানি ভেদে এই রেগুলেটর এর দাম আরো বেশি হতে পারে। 

০৫ – ইলেকট্রিক ফিউজ এর কাজ ও দাম

ফিউজ এর কাজঃ 
সত্যি বলতে বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রিক সামগ্রী গুলোর মধ্যে ফিউজ হলো অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি মালামাল এর নাম। কেননা, বিদ্যুতের নানা ধরনের দূর্ঘটনা কে রোধ করার জন্য এই সামগ্রীটি ব্যবহার করা হয়। যেমন, ফিউজ শর্ট সার্কিটের হাত থেকে রক্ষা করে, কিংবা অভারলোড এর কারণে সৃষ্ট দূর্ঘটনা থেকে রেহাই দেয়। 
 
ফিউজ এর দামঃ 
আপনি বর্তমানে ভিন্ন ভিন্ন দামের ফিউজ দেখতে পারবেন। তবে স্বাভাবিক ভাবে আপনি বাজারে ৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকার মধ্যে ভালো মানের ফিউজ কিনতে পারবেন। 

০৬ – ইলেকট্রিক কাটআউট ফিউজ এর কাজ ও দাম

কাটআউট এর কাজঃ 
এটি হলো বৈদ্যুতিক সুরক্ষার জন্য অন্যতম একটি ইলেকট্রিক সামগ্রী। কেননা, এই ধরনের কাট আউট গুলো সাধারনত সিরামিকের তৈরি বড় আকৃতির হয়ে থাকে। যে গুলো সচারচর মেইন লাইনের সাথে যুক্ত করে দেওয়া হয়। 
যার কারণে বসতবাড়ির মধ্যে যদি বড় ধরনের বৈদ্যুতিক সমস্যা হয়। তাহলে এই কাট আউট গুলো কেটে যায়। এর ফলে আমাদের বসতবাড়ি বিভিন্ন ধরনের বৈদ্যুতিক দূর্ঘটনা থেকে মুক্তি পায়। 
কাটআউট এর দামঃ 
যদি আপনি চলমান সময়ে কাটআউট কিনতে চান। তাহলে আপনাকে কোম্পানি ও কোয়ালিটি ভেদে মোট ৭০০ টাকা থেকে ১,০০০ টাকা দিয়ে কিনতে হবে। 

০৭ – ইলেকট্রিক লাইট/বাল্ব এর কাজ ও দাম

ইলেকট্রিক লাইট/বাল্ব এর কাজঃ 
সত্যি বলতে ইলেকট্রিক বাল্ব এর কাজ কি সেটা আমরা সবাই ভালো করে জানি। কেননা, এই ইলেকট্রিক সামগ্রীর মাধ্যমে আমরা নির্দিষ্ট একটি স্থানকে আলোয় আলোকিত করে রাখতে পারি। আর সময়ের সাথে সাথে বর্তমান সময়ে বাজারে বিভিন্ন ধরনের বাল্ব দেখতে পাওয়া যায়। 
লাইট/বাল্ব এর দামঃ 
যেহুতু বাল্বের ক্ষেত্রে ভিন্নতা আছে, সেহুতু এর দামের ক্ষেত্রেও রয়েছে পার্থক্য। তাই আপনি সর্বনিন্ম ৬০-৮০ টাকা থেকে শুরু করে আরো বেশি টাকায় বাল্ব কিনতে পারবেন। 

০৮ – ফ্যানের হুক এর কাজ ও দাম

ফ্যানের হুক এর কাজঃ 
সাধারনত আমরা পাকা বাড়ির তৈরি করি। তখন সিলিং ফ্যান সেট করার জন্য উপরের ওয়ালে বিশেষ এক ধরনের হুক ব্যবহার করি। যার মাধ্যমে সিলিং ফ্যান আটকে থাকতে পারবে। আর এই হুক গুলো দেখতে আসলে বিভিন্ন কোম্পানির ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন হয়।
ফ্যানের হুকের দামঃ 
এই ধরনের ফ্যানের হুক কিনতে খুব বেশি টাকার দরকার হয়না। কেননা, আপনি এগুলো ৮০ টাকা থেকে ১৫০ টাকার মধ্যে কিনতে পারবেন।  

০৯ – ইলেকট্রিক ফিটিংস এর কাজ ও দাম

ইলেকট্রিক ফিটিংস এর কাজঃ 
আপনারা যারা নতুন হাউজ ওয়্যারিং শিখতে চান। তাদের অবশ্যই এই ধরনের ইলেকট্রিক ফিটিংস গুলো সম্পর্কে জানতে হবে। কেননা, যখন আপনি কোনো বাড়ির মধ্যে পাইপের সাহায্য বৈদ্যুতিক তারের কানেকশন দিবেন। তখন আপনাকে সেই পাইপের সাইজ ভেদে ফিটিংস সেট করতে হবে। 
ইলেকট্রিক ফিটিংস এর দামঃ 
এই ধরনের ইলেকট্রিক ফিটিংস এর দাম সাইজের উপর নির্ভর করে। তবে আপনি ২০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকার মধ্যে উক্ত ফিটিংস গুলো কিনতে পারবেন। 

১০ – ওয়্যারিং পাইপ এর কাজ ও দাম

ওয়্যারিং পাইপ এর কাজঃ 
সচারচর যখন আপনি কোনো বাড়ির দেয়ার কেটে বৈদ্যুতিক লাইন এর সংযোগ দিতে যাবেন। তখন আপনাকে এই ধরনের ওয়্যারিং পাইপ ব্যবহার করতে হবে। আর এই ধরনের ওয়্যারিং পাইপ গুলো ভিন্ন ভিন্ন সাইজের হয়ে থাকে। 
ওয়্যারিং পাইপ এর দামঃ 
আসলে ওয়্যারিং পাইপের দাম নির্ভর করবে আপনি কোন সাইজের কত বড় পাইপ কিনবেন তার উপর। এছাড়াও কোম্পানির উপর ভিত্তি করে এই ধরনের পাইপের দাম ভিন্ন ভিন্ন হয়।  

১১ – লাইট হোল্ডার এর কাজ ও দাম

লাইট হোল্ডার এর কাজঃ 
সাধারনত দেয়ালের মধ্যে লাইট সেট করার জন্য এই ধরনের হোল্ডার এর দরকার পড়ে। আর যদি আপনি দেয়ালের মাঝখানে লাইট সেট করতে চান, তাহলে আপনাকে বাটম হোল্ডার ব্যবহার করতে হবে। যার মাধ্যমে আপনি দেয়ালের ইচ্ছেমতো স্থানে লাইট সেট করতে পারবেন। 
লাইট হোল্ডার এর দামঃ 
আপনি খুব কম দাম দিয়ে লাইট হোল্ডার কিনতে পারবেন। কেননা, বর্তমানে ৭০ টাকা থেকে ১০০ টাকার মধ্যে ভালো ভালো হোল্ডার কিনতে পাওয়া যায়। 

১২ – ইলেকট্রিক বোর্ড এর কাজ ও দাম

ইলেকট্রিক বোর্ড এর কাজঃ 
আমরা আমাদের ঘরে কিংবা বসতবাড়িতে যেসব বোর্ড এর মধ্যে অনেক গুলো সুইচ ব্যবহার করি। মূলত সেই বোর্ড গুলোকে বলা হয় ইলেকট্রিক বোর্ড। যেখানে আমরা সুইচ এর পাশাপাশি রেগুলেটর, ইন্ডিকেটর ইত্যাদি বসাতে পারি। আর এই বোর্ড এর মধ্যে থাকা সুইচ গুলোর মাধ্যমে ইলেকট্রিক ডিভাইস গুলোকে নিয়ন্ত্রন করতে পারি। 
তো আপনি চাইলে প্লাস্টিকের বোর্ড ব্যবহার করতে পারবেন। অথবা আপনি যদি ভালো মানের বোর্ড ব্যবহার করতে চান। তাহলে আপনাকে ফাইবার বোর্ড ব্যবহার করতে হবে।  
ইলেকট্রিক বোর্ড এর দামঃ 
এই বোর্ড গুলো আপনি ১০০ টাকা থেকে ২০০ টাকা দিয়ে কিনতে পারবেন। তবে আপনি যদি বেশি সুইচের ইলেকট্রিক বোর্ড কিনতে চান। তাহলে আপনাকে আরো কিছু টাকা বেশি দিতে হবে। 

১৩ – ইলেকট্রিক গ্যাং সুইচ এর কাজ ও দাম

ইলেকট্রিক গ্যাং সুইচ এর কাজঃ 
বর্তমান সময়ে এই ধরনের গ্যাং সুইচ এর ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। যেখানে একইসাথে ভিন্ন ভিন্ন সুইজের ব্যবহার করা হয়। এর পাশাপাশি যদি আপনি ওয়্যারিং করার সময় এই ধরনের সুইচের ব্যবহার করেন। তাহলে সেগুলো দীর্ঘদিন পর্যন্ত স্থায়ী হবে।
ইলেকট্রিক গ্যাং সুইচের দামঃ 
এই ধরনের সুইচের সুবিধা কারণে দামের পরিমানও কিছুটা বেশি। কেননা, বর্তমান সময়ে গ্যাং সুইচ ৫৬০ টাকা থেকে শুরু করে ১,০০০ টাকা দিয়ে কিনতে হয়। আর যদি আপনার গ্যাং সুইচের মধ্যে সুইচের পরিমান বেশি থাকে। তাহলে আপনাকে আরো বেশি টাকা দিয়ে কিনতে হবে। 

১৪ – ইলেকট্রিক টেপ এর কাজ ও দাম

ইলেকট্রিক টেপ এর কাজঃ 
যখন আপনি কোনো ধরনের বৈদ্যুতিক কাজ করবেন। তখন সবার প্রথমে আপনার ব্লক টেপ এর প্রয়োজন পড়বে। কেননা, আপনাকে বিভিন্ন স্থানে তারের সাথে তার সংযোগ করে দিতে হবে। আর সেই সংযোগ স্থানে যেন মানুষের হাত না যায়। সে কারণে আপনাকে উক্ত স্থান গুলো টেপ দিয়ে পেচিয়ে দিতে হবে। 
ইলেকট্রিক টেপ এর দামঃ 
এই ধরনের ইলেকট্রিক ব্লক টেপ গুলোতে ৩০ টাকা থেকে ৫০ টাকা দিয়ে কিনতে পাওয়া যায়। 

আপনার জন্য আমাদের কিছুকথা

আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রিক সামগ্রীর তালিকা ও দাম সম্পর্কে জানতে পারবেন। তো যদি আপনার এই লেখাটি সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন থাকে। তাহলে আপনার প্রশ্নটি নিচে কমেন্ট করুন। 
ধন্যবাদ, এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য। নতুন নতুন তথ্য গুলো বিনামূল্যে পেতে হলে আমাদের ব্লগে নিয়েমিত ভিজিট করুন। 
See also  উপাচার্যকে চিঠি লেখার নিয়ম: একটি সম্পূর্ণ গাইড